আড়াইহাজার প্রতিনিধি
আড়াইহাজারে মাদ্রাসা শিক্ষক রমজান আলী টাকা চুরির সন্দেহে মাদ্রাসা ছাত্র হাফেজ আবু সহিদকে হাত-পা বেঁধে কক্ষে আটক করে রড দিয়ে পিটিয়ে মূমূর্ষূ অবস্থায় কক্ষে ফেলে রেখে পালিয়েছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানাগেছে, গত মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের শালমদী ইসলামিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার ছাত্র রিফাতের ৭০০ টাকা তার ব্যাগে পাওয়া যাচ্ছিল না। রিফাত এ কথা তার শিক্ষক রমজান আলীকে জানালে তিনি এ টাকার জন্য হেফজ বিভাগের ছাত্র হাফেজ আবু সহিদকে সন্দেহ করে ডেকে আনেন। পরে তাকে মাদ্রাসার একটি কক্ষে নিয়ে মাদ্রাসার দুই ছাত্র রাসেল ও আঃ রহমানের সহযোগিতায় হাফেজ আবু সহিদকে হাত-পা রশি দিয়ে বেঁধে কক্ষের দরজা বন্ধ করে রড ও লাঠি দিয়ে হাতে পায়ে,কোমড়ে পিটিয়ে মূমূর্ষূ অবস্থায় কক্ষে ফেলে রাখে। পরে ঐ ছাত্রের অবস্থার অবনতি ঘটলে শিক্ষক রমজান আলী ও তার দুই সহযোগি ছাত্র তাকে কক্ষে রেখেই পালিয়ে যায়। বন্ধ কক্ষে ছাত্রের ঘুঙ্গানী শুনে অন্য ছাত্ররা দরজা খুলে তাকে উদ্ধার করে তার বাড়িতে পাঠায়। বুধবার বিকালে এলাবাসীর সহযোগিতায় আহত ছাত্র হাফেজ আবু সহিদকে আড়াইহাজার হাসপাতালে ভর্তি করে। আহত ছাত্র হাফেজ আবু সহিদ উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের গহরদী এলাকার জসীমউদ্দিনের ছেলে। সে জানায়, শিক্ষক রমজান আলী ও তার সহযোগিরা তাকে হাত-পা বেধে কক্ষে আটক করে ৩ঘন্টা যাবৎ তার উপর এ অমানুষিক নির্যাতন চালায়। সংবাদ পেয়ে আড়াইহাজার পুলিশ শিক্ষককে গ্রেফতারের লক্ষ্যে অভিযান চালালেও গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তাকে পুলিশ গ্রেফতার করতে পারেনি। শিক্ষক রমজান আলী সোনারগাঁ উপজেলার সনমান্দী এলাকার নুরুজ্জামানের ছেলে। জানা গেছে, শিক্ষক হাফেজ রমজান আলী ছাত্রকে ১৫টি আঘাত করার কথা স্বীকার করে জানান, ঘটনার সময় আমার মাথা ঠিক ছিল না। আমার অপরাধ হয়ে গেছে। শালমদী ইসলাময়িা হাফিজিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম এ ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে জানান, এ ঘটনাটি স্থানীয় চেয়ারম্যান বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিমাংসা করে দিবেন।
আড়াইহাজারে মাদ্রাসা শিক্ষক রমজান আলী টাকা চুরির সন্দেহে মাদ্রাসা ছাত্র হাফেজ আবু সহিদকে হাত-পা বেঁধে কক্ষে আটক করে রড দিয়ে পিটিয়ে মূমূর্ষূ অবস্থায় কক্ষে ফেলে রেখে পালিয়েছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানাগেছে, গত মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের শালমদী ইসলামিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার ছাত্র রিফাতের ৭০০ টাকা তার ব্যাগে পাওয়া যাচ্ছিল না। রিফাত এ কথা তার শিক্ষক রমজান আলীকে জানালে তিনি এ টাকার জন্য হেফজ বিভাগের ছাত্র হাফেজ আবু সহিদকে সন্দেহ করে ডেকে আনেন। পরে তাকে মাদ্রাসার একটি কক্ষে নিয়ে মাদ্রাসার দুই ছাত্র রাসেল ও আঃ রহমানের সহযোগিতায় হাফেজ আবু সহিদকে হাত-পা রশি দিয়ে বেঁধে কক্ষের দরজা বন্ধ করে রড ও লাঠি দিয়ে হাতে পায়ে,কোমড়ে পিটিয়ে মূমূর্ষূ অবস্থায় কক্ষে ফেলে রাখে। পরে ঐ ছাত্রের অবস্থার অবনতি ঘটলে শিক্ষক রমজান আলী ও তার দুই সহযোগি ছাত্র তাকে কক্ষে রেখেই পালিয়ে যায়। বন্ধ কক্ষে ছাত্রের ঘুঙ্গানী শুনে অন্য ছাত্ররা দরজা খুলে তাকে উদ্ধার করে তার বাড়িতে পাঠায়। বুধবার বিকালে এলাবাসীর সহযোগিতায় আহত ছাত্র হাফেজ আবু সহিদকে আড়াইহাজার হাসপাতালে ভর্তি করে। আহত ছাত্র হাফেজ আবু সহিদ উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের গহরদী এলাকার জসীমউদ্দিনের ছেলে। সে জানায়, শিক্ষক রমজান আলী ও তার সহযোগিরা তাকে হাত-পা বেধে কক্ষে আটক করে ৩ঘন্টা যাবৎ তার উপর এ অমানুষিক নির্যাতন চালায়। সংবাদ পেয়ে আড়াইহাজার পুলিশ শিক্ষককে গ্রেফতারের লক্ষ্যে অভিযান চালালেও গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তাকে পুলিশ গ্রেফতার করতে পারেনি। শিক্ষক রমজান আলী সোনারগাঁ উপজেলার সনমান্দী এলাকার নুরুজ্জামানের ছেলে। জানা গেছে, শিক্ষক হাফেজ রমজান আলী ছাত্রকে ১৫টি আঘাত করার কথা স্বীকার করে জানান, ঘটনার সময় আমার মাথা ঠিক ছিল না। আমার অপরাধ হয়ে গেছে। শালমদী ইসলাময়িা হাফিজিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম এ ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে জানান, এ ঘটনাটি স্থানীয় চেয়ারম্যান বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিমাংসা করে দিবেন।
Post a Comment