সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
সিদ্ধিরগঞ্জে এবার সল্প মূল্যে স্বাস্থ্য সেবার দেয়ার ফ্যামিলি ল্যাব হসপিটালের ৭ প্রতারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো, মাহফুজ শাওন (১৮), জীবন (১৮), সুমাইয়া আক্তার (১৭), হাবিব (১৭), মিঠু(১৯), ইমরান(২০), রবিউল (১৮)। এরা সকলেই সাইনবোর্ডের তুষারধারা এলাকার বাসিন্দা। তাদের সাথে ফ্যামিলি ল্যাব হসপিটালের মানি রিসিট ও মোবাইলসহ বেশ কিছু প্রতারণার আলামত উদ্ধার করে পুলিশ। গত বুধবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকার চিটাগাংরোড রেন্ট এ কারে প্রতারণা করার সময় তাদের আটক করে রেন্ট কারের কর্মকর্তারা পুলিশে সোপর্দ করে । সিএনজি চালক আতিয়ার রহমান বলেন, সাত জনের মধ্যে সুমাইয়া আক্তার নামের মেয়েটি সাইনবোর্ডে অবস্থিত ফ্যামিলি ল্যাব হসপিটালে ২০ টাকায় টিকিট কিনলে ডাক্তারসহ ওষুধে ২০ থেকে ৩০ পার্সেন্ট ছাড় ও কোন কোন রোগে পুরোটাই ছাড় আছে এমন কথা বলে তাকে প্রতারণার টোপ ফেলে। পরে দুই দিন ঘুড়িয়ে সিএনজি চালকের সাথে দেখা করে প্রতারক চক্রের সাত জন। এক পর্যায়ে সিএনজি চালককে নিজেদের পুলিশ পরিচয় দিয়ে তার নামে থানায় মামলা ও তিনি পাঁচটি বিয়ে করেছেন বলে হুমকি দিয়ে তাকে টানা হেচরা শুরু করে। সিএনজি চালক কোন রকম রেন্ট এ কার স্ট্যান্ডে এসে জানালে চালকলীগ নেতা জুলহাসসহ কয়েকজন এসে প্রতারকদের ধরে থানা পুলিশকে খবর দেয়। এ ব্যাপারে এসআই আমিনুল ইসলাম বলেন, তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।
সিদ্ধিরগঞ্জে এবার সল্প মূল্যে স্বাস্থ্য সেবার দেয়ার ফ্যামিলি ল্যাব হসপিটালের ৭ প্রতারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো, মাহফুজ শাওন (১৮), জীবন (১৮), সুমাইয়া আক্তার (১৭), হাবিব (১৭), মিঠু(১৯), ইমরান(২০), রবিউল (১৮)। এরা সকলেই সাইনবোর্ডের তুষারধারা এলাকার বাসিন্দা। তাদের সাথে ফ্যামিলি ল্যাব হসপিটালের মানি রিসিট ও মোবাইলসহ বেশ কিছু প্রতারণার আলামত উদ্ধার করে পুলিশ। গত বুধবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকার চিটাগাংরোড রেন্ট এ কারে প্রতারণা করার সময় তাদের আটক করে রেন্ট কারের কর্মকর্তারা পুলিশে সোপর্দ করে । সিএনজি চালক আতিয়ার রহমান বলেন, সাত জনের মধ্যে সুমাইয়া আক্তার নামের মেয়েটি সাইনবোর্ডে অবস্থিত ফ্যামিলি ল্যাব হসপিটালে ২০ টাকায় টিকিট কিনলে ডাক্তারসহ ওষুধে ২০ থেকে ৩০ পার্সেন্ট ছাড় ও কোন কোন রোগে পুরোটাই ছাড় আছে এমন কথা বলে তাকে প্রতারণার টোপ ফেলে। পরে দুই দিন ঘুড়িয়ে সিএনজি চালকের সাথে দেখা করে প্রতারক চক্রের সাত জন। এক পর্যায়ে সিএনজি চালককে নিজেদের পুলিশ পরিচয় দিয়ে তার নামে থানায় মামলা ও তিনি পাঁচটি বিয়ে করেছেন বলে হুমকি দিয়ে তাকে টানা হেচরা শুরু করে। সিএনজি চালক কোন রকম রেন্ট এ কার স্ট্যান্ডে এসে জানালে চালকলীগ নেতা জুলহাসসহ কয়েকজন এসে প্রতারকদের ধরে থানা পুলিশকে খবর দেয়। এ ব্যাপারে এসআই আমিনুল ইসলাম বলেন, তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।
Post a Comment